গায়ক মাইনুল আহসান নোবেল সম্প্রতি কেরানীগঞ্জ কেন্দ্রীয় কারাগারের প্রধান ফটকে ইডেন মহিলা কলেজের এক সাবেক ছাত্রীকে বিয়ে করেছেন। এই নারী তার বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ এনেছিলেন এবং বর্তমানে মামলার বাদী হিসেবে পরিচিত। গত ২০ মে থেকে তিনি কারাগারে আছেন। বৃহস্পতিবার (১৯ জুন) আদালতের অনুমতি নিয়ে এবং কারা কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধানে তাদের বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন হয়। এ সময় দুজনের পক্ষ থেকে চারজন সাক্ষী উপস্থিত ছিলেন। নোবেলের আইনজীবী জসীম উদ্দিন এবং তদন্ত কর্মকর্তা এসআই ইলা মণি গণমাধ্যমকে এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
বিয়ের সময় দেনমোহর হিসেবে ১০ লাখ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। এটি আদালতের নির্দেশনা অনুযায়ী এবং উভয় পক্ষের সম্মতির ভিত্তিতে নির্ধারণ করা হয়েছে। বিয়ের আনুষ্ঠানিকতায় উপস্থিত ছিলেন নাজমা হোসেন, সাবিহা তারিন, খলিলুর রহমান ও সাদেক উল্লাহ ভূঁইয়া।
নোবেলের বিরুদ্ধে ধর্ষণ, অপহরণ ও পর্নোগ্রাফি আইনে মামলা দায়ের করা হয়েছে। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা জানিয়েছেন, নোবেল ও ওই নারীর মধ্যে মৌখিকভাবে বিয়ে পড়ানোর ঘটনা ঘটেছে, তবে কোনো কাবিননামা বা রেজিস্ট্রি কাগজপত্র নেই।
এই বিয়ের ঘটনা আইনি ও সামাজিক দৃষ্টিকোণ থেকে নানা প্রশ্নের জন্ম দিয়েছে। এটি একটি অস্বাভাবিক পরিস্থিতি, যেখানে ধর্ষণ মামলার বাদী ও আসামি একে অপরকে স্বামী-স্ত্রী হিসেবে গ্রহণ করেছেন। এমন পরিস্থিতি সাধারণত বিরল এবং এটি সমাজে আলোচনার সৃষ্টি করেছে।
নোবেলের বিরুদ্ধে ধর্ষণ মামলার বাদীকে বিয়ে করার এই ঘটনা আইনি ও সামাজিক দৃষ্টিকোণ থেকে নানা প্রশ্নের জন্ম দিয়েছে। এটি একটি অস্বাভাবিক পরিস্থিতি, যেখানে ধর্ষণ মামলার বাদী ও আসামি একে অপরকে স্বামী-স্ত্রী হিসেবে গ্রহণ করেছেন। এমন পরিস্থিতি সাধারণত বিরল এবং এটি সমাজে আলোচনার সৃষ্টি করেছে।
0 Comments